IPL 2023: ১০টা দল, ৫৯ দিন, ৭৪ ম্যাচের জমজমাট ক্রিকেটীয় অ্যাকশনের পর শেষ হলো ২০২৩ সালের আইপিএল (IPL)। শুরুটা হয়েছিলো ৩১ মার্চ। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিলো গুজরাত টাইটান্স (GT) এবং চেন্নাই সুপার কিংস (CSK)। প্রায় দুই মাসের ব্যাট-বলের যুদ্ধ শেষে খেতাবী লড়াইতেও মুখোমুখি হয় সেই দুই দলই। লড়াইয়ের মঞ্চও ছিলো একই। সেই নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামেই বৃষ্টিবিঘ্নিত ফাইনাল আয়োজিত হলো। রবিবারের ম্যাচ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কোপে পড়ে শেষ হলো মঙ্গলবার। যেন একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হলো এবারের আইপিএলে। তবে উদ্বোধনী ম্যাচে গুজরাত জিতলেও ফাইনালে তাদের শেষ বলে চার মেরে হারালো চেন্নাই (CSK)। পঞ্চম ট্রফি জিতলো তারা। সফলতম দল হিসেবে জাইয়গা করে নিলো মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পাশে। সফলতম অধিনায়ক হিসেবে রোহিত শর্মাকে ছুঁয়ে ফেললেন মহেন্দ্র সিং ধোনি (MS Dhoni)।
এবারের আইপিএল গেয়ে গেলো তারুণ্যের জয়গান। যশস্বী জয়সওয়াল (Yashasvi Jaiswal), আকাশ মাধওয়াল (Akash Madhwal), রিঙ্কু সিং (Rinku Singh), তিলক বর্মা (Tilak Varma), প্রভসিমরণ সিং-ভারতীয় ক্রিকেটকে আগামীর বেশ কয়েকজন তারকার সাথে পরিচিত করে দিলো এবারের আইপিএল। দুরন্ত ব্যাটিং-এ জনতার মন জিতে নিলেন শুভমান গিল (Shubman Gill)। বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ব্যাটেও দেখা গেলো রানের ফুলঝুড়ি। বল হাতে দুরন্ত মহম্মদ শামি ২৮ উইকেট নিয়ে জিতলেন পার্পল ক্যাপ। সেরা প্রত্যাবর্তনের কাহিনী লিখলেন মোহিত শর্মা (Mohit Sharma) এবং পীয়ূষ চাওলা (Piyush Chawla)। দুই অভিজ্ঞ বোলারের বিরুদ্ধে কালঘাম ছুটলো ব্যাটারদের। এবারের আইপিএলে সাফল্যের রোশনাইয়ের পাশাপাশি রয়েছে ব্যর্থতার অন্ধকারও। বিপুল প্রত্যাশা জাগিয়ে মাঠে নেমেও ব্যর্থ হলেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যেই এগারো জনকে নিয়ে বেছে নেওয়া হলো আইপিএলের ‘ফ্লপ’ একাদশ।
IPL 2023 | CSK Squad | KKR Squad | MI Squad | RCB Squad | SRH Squad | RR Squad | GT Squad | LSG Squad | DC Squad | PBKS Squad | IPL All Team Squad | WPL 2023 | Asia Cup 2023
ওপেনার-
পৃথ্বী শ-
আইপিএল শুরুর আগে পৃথ্বী শ’কে (Prithvi Shaw) নিয়ে অনেকটা আশা প্রকাশ করেছিলেন দিল্লী ক্যাপিটালস কোচ রিকি পন্টিং। এই বছর দিল্লী ব্যাটিং লাইন আপে ঋষভ পন্থ না থাকায় ওপেনার পৃথ্বীকেই বাড়তি দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলো দিল্লী ফ্র্যাঞ্চাইজি। কিন্তু সেই দায়িত্ব পালন করা তো দূর, বরং প্রথম কয়েকটি ম্যাচে যেভাবে তিনি উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে আসেন, তাতে পন্টিং’কে বাধ্য হতে হয় তাঁকে বাদ দিতে। শেষের দুটি ম্যাচে দলে ফেরেন তিনি। ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে একটি অর্ধশতরান করলেও। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে মরসুমের শেষ ম্যাচে ফের ব্যর্থ হন তিনি। ৮ ম্যাচে ২০২৩ মরসুমে তাঁর সংগ্রহ ১০৬ রান। ব্যাটিং গড় ১৩.২৫। গোটা টুর্নামেন্টে মাত্র ১টি ছয় মেরেছেন তিনি।
IPL 2023 | CSK Squad | KKR Squad | MI Squad | RCB Squad | SRH Squad | RR Squad | GT Squad | LSG Squad | DC Squad | PBKS Squad | IPL All Team Squad | WPL 2023 | Asia Cup 2023
হ্যারি ব্রুক-
দ্বিতীয় ওপেনার হিসেবে এই একাদশে জায়গা করে নেবেন ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুক (Harry Brook)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাড়া ফেলে দেওয়া ২৪ বছরের তরুণ প্রথমবার আইপিএল খেললেন ২০২৩ সালে। এর আগে পিএসএলের মত ফ্র্যাঞ্চাইজি প্রতিযোগিতায় দুরন্ত রেকর্ড ছিলো তাঁর। সেই পরিসংখ্যানের দিকে নজর রেখেই ১৩.২৫ কোটি টাকা খরচ করে হ্যারি ব্রুককে (Harry Brook) দলে নিয়েছিলো সানইরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে একটি চমৎকার শতরান করেছিলেন তিনি। কিন্তু বাকি ম্যাচগুলোতে একদমই নিজেকে মেলে ধরতে পারেন নি। বাধ্য হয়ে মরসুমের মাঝপথে তাঁকে বাদ দেওয়ার পথেও হাঁটতে হয়েছিলো কোচ ব্রায়ান লারাকে। ২০২৩-এর আইপিএলে ১১ ম্যাচ খেলে করেছেন ১৯০ রান। ইডেন গার্ডেন্সের ১০০ রানের ইনিংসটি বাদ দিলে বাকি ১০ ম্যাচে তাঁর রান সংখ্যা মাত্র ৯০। টুর্নামেন্টে ব্রুকের ব্যাটিং গড় ২১.১১। স্ট্রাইক রেট’ও মাত্র ১২৩.৩৮।
মিডল অর্ডার-
রাহুল ত্রিপাঠী-
এই মরসুমে লীগ তালিকায় সবার নীচে জায়গা করে নিয়েছে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। তাদের ব্যর্থতার পিছনে অনেকখানি দায়ী মিডল অর্ডারে রাহুল ত্রিপাঠীর (Rahul Tripathi) চূড়ান্ত অফ ফর্ম। একটি ম্যাচে ৭৪ রানের একটি অপরাজিত ইনিংস ব্যতীত বড় রান আসে নি ত্রিপাঠীর ব্যাটে। গত মরসুমে করেছিলেন ১৪ ম্যাচে ৪১৩ রান, তা এই বছর কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ ম্যাচে মাত্র ২৭৩ রানে। ব্যাটিং গড় ২২.৭৫। ২০২২ সালে রাহুল ত্রিপাঠীর স্ট্রাইক রেট ছিলো ১৫৮.২৪। সেটাই এই বছর কমে দাঁড়িয়েছে ১২৩.১৭-এ। মাত্র ১০টি চার এবং ২টি ছক্কা মেরেছেন তিনি।
দীনেশ কার্তিক-
গত বছরের আইপিএলে দুরন্ত প্রত্যাবর্তনের নমুনা দেখিয়েছিলেন দীনেশ কার্তিক (Dinesh Karthik)। ডুবতে থাকা ক্রিকেট কেরিয়ার ফের একবার পুনর্জীবিত করতে পেরেছিলেন তিনি। ধারাভাষ্যকারের মাইক ছেড়ে ব্যাট হাতে তুলে নিয়ে সুপারহিট হয়েছিলেন অনুরাগীদের প্রিয় ‘ডিকে।’ ফিরেছিলেন ভারতের জাতীয় দলেও। খেলেছেন এশিয়া কাপ এবং টি-২০ বিশ্বকাপ। কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বদলেছে পরিস্থিতি। গত আইপিএলে যাঁর স্ট্রাইক রেট সবচেয়ে ভালো ছিলো সেই কার্তিকের (Dinesh Karthik) চলতি আইপিএলে সর্বোচ্চ রান ১৮ বলে ৩০। এবারই সবচেয়ে বেশী বার শূন্য রান করে আউট হওয়ার রেকর্ড নিজের নামে করেছেন তিনি। ১৩ ম্যাচে ১১.৬৭ গড়ে করেছেন ১৪০ রান। যে আইপিএল গত বছর ক্রিকেটার কার্তিকের কেরিয়ারকে ভাসিয়ে তুলেছিলো, সেই আইপিএল’ই এবার তাঁকে ঠেলে দিয়েছে বিশ বাঁও জলে।
রিয়ান পরাগ-
এই বছরের আইপিএলে বিতর্কের কেন্দ্রে ছিলেন রিয়ান পরাগ (Riyan Parag)। রাজস্থান রয়্যালসের অলরাউন্ডার টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই ট্যুইট করে জানিয়েছিলেন তিনি নাকি মানসচক্ষে দেখতে পাচ্ছেন যে এক ওভারে চারটি ছক্কা মারতে চলেছেন আইপিএলে। বাস্তবে ছবিটা অবশ্য সম্পূর্ণ আলাদাই দেখা গিয়েছে। রাজস্থানের রিয়ান (Riyan Parag) গোটা টুর্নামেন্টে মাত্র ৫টি ছয় মেরেছেন। আর তাঁর ব্যাট থেকে দেখা গিয়েছে ৪টি মাত্র চার। ২০২৩-এ রাজস্থান রয়্যালস জার্সিতে ৫০ ম্যাচ খেলার মাইলস্টন ছুঁলেন তিনি। এই বছর আসামের ক্রিকেটার ৭ ম্যাচ খেলে করেছেন মাত্র ৭৮ রান। ব্যাটিং গড় ১৩। স্ট্রাইক রেটও মাত্র ১১৮.১৮। কোনো উইকেট তিনি পান নি। ক্রমাগত ব্যর্থ হওয়ার পরেও কেনো মাঠে নামছেন রিয়ান? প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন রাজস্থান সমর্থকরাই।
অলরাউন্ডার-
দীপক হুডা-
লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টসকে মিডল অর্ডারে ভরসা যোগাতে এই বছর চূড়ান্ত ব্যর্থ দীপক হুডা (Deepak Hooda)। কিছুদিন আগেও নিয়মিত ভারতীয় টি-২০ দলের সদস্য ছিলেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে শতরান করেছিলেন। খেলেছেন টি-২০ বিশ্বকাপ। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিদেশের মাঠে মাত্র ১০ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু এই বছরের আইপিএলে তাঁর যা পারফর্ম্যান্স তাতে পূর্বের যাবতীয় প্রদর্শন চাপা পড়ে যাওয়া জোগাড়। কে এল রাহুল টুর্নামেন্টের মাঝপথে চোট পাওয়ায় হুডার (Deepak Hooda) ব্যাটে রান দরকার ছিলো লক্ষ্ণৌর। কিন্তু ১২ ম্যাচে ৭.৬৪ ব্যাটিং গড়ে মাত্র ৮৪ রান করেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট ৯৩.৩৩। গোটা টুর্নামেন্টে ৩টি চার এবং ২টি ছক্কা দেখা গিয়েছে তাঁর ব্যাট থেকে। একটি উইকেটও জমা পড়ে নি হুডার ঝুলিতে।
শাহবাজ আহমেদ-
আইপিএলে এবারের ব্যর্থ একাদশে জায়গা হবে বাংলার অলরাউন্ডার শাহবাজ আহমেদেরও (Shahbaz Ahmed)। ২০২২ মরসুমে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু জার্সিতে বেশ ভালো পারফর্ম করেছিলেন শাহবাজ। লোয়ার অর্ডারে ব্যাট করে ১৬ ম্যাচে করেছিলেন ২১৯ রান। ব্যাটিং গড় ছিলো ২৭.৩৮। নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। এই বছরও তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলো বেঙ্গালুরু। কিন্তু দলের আস্থার দাম দিতে পারেন নি তিনি। শাহবাজ ১০ ম্যাচ খেলে এবার ব্যাট হাতে করেছেন মাত্র ৪২ রান। ব্যাটিং গড় নেমে এসেছে ১০.৫০তে। স্ট্রাইক রেট কমে হয়েছে ১০৭.৬৯। মাত্র ৩টি চার এবং ১টি ছক্কা মেরেছেন শাহবাজ।
জেসন হোল্ডার-
লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস ২০২৩ আইপিএলের মিনি অকশনের আগে দল থেকে রিলিজ করে দিয়েছিলো জেসন হোল্ডারকে (Jason Holder)। ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডারকে নিলামে বিস্তর কাঠখড় পুড়িয়ে ৫.৭৫ কোটি টাকায় দলে নিয়েছিলো রাজস্থান রয়্যালস। কিন্তু প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে দেখা যায় নি তাঁকে। হোল্ডার (Jason Holder) রাজস্থান জার্সিতে ৮ ম্যাচে খেলেছেন। করেছেন মাত্র ১২ রান। ব্যাটিং গড় ৬। স্ট্রাইক রেট ১০৯.০৯। ১টি ছক্কা মারলেও হোল্ডারের ব্যাট থেকে আসে নি একটিও চার রান। গত বছর লক্ষ্ণৌর হয়ে ব্যাটিং পারফর্ম্যান্স আহামরি না হলেও বল হাতে ১২ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন হোল্ডার। কিন্তু এই বারের টুর্নামেন্টে রাজস্থানের হয়ে ৮ ম্যাচে মাত্র ৪টি উইকেট পেয়েছেন তিনি।
বোলার-
ক্রিস জর্ডান-
তালিকার চতুর্থ বিদেশী হিসেবে আইপিএলের ‘ফ্লপ’ একাদশে সামিল হবে ক্রিস জর্ডান (Chris Jordan)। এইবারের আইপিএলে নিলামে দল পান নি তিনি। মরসুমের মাঝপথে জোফ্রা আর্চার চোটের জন্য ছিটকে যাওয়ার পরিবর্ত হিসেবে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলে নেয় জর্ডানকে। প্রাক্তন চেন্নাই সুপার কিংস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু বোলার মুম্বইয়ের জার্সিতে ভুলে যাওয়ার মত একটা মরসুম কাটালেন। মাত্র ৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। করেছেন ১৩২ বল। তাতে খরচ করেছেন ২৩৭ রান। ইকোনমি রেট ১০.৭৭। উইকেট পেয়েছেন মোটে ৩টি। বোলিং গড় ৭৯। যা লজ্জা বাড়িয়েছে জর্ডানের (Chris Jordan)। ব্যাট হাতে ৬ ম্যাচে মাত্র ৪ রান করেছেন তিনি।
উমরান মালিক-
গত মরসুমে হয়েছিলেন ‘এমার্জিং প্লেয়ার অফ দ্য টুর্নামেন্ট’। আর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ব্যর্থতার অন্ধকারে উমরান মালিক (Umran Malik)। জম্মু-কাশ্মীরের গতিশীল পেসারকে এবার একেবারেই ছন্দে দেখা যায় নি। ৮ ম্যাচের বেশী তাঁকে খেলান নি সানরাইজার্স কোচ ব্রায়ান লারা। গত বছর ১৪ ম্যাচে তিনি নিয়েছিলেন ২২ উইকেট। আর এবার তা কমে ৮ ম্যাচে হয়েছে ৫ উইকেট। ইকোনমি রেট ১০.৮৫। ১২০টি ডেলিভারিতে এই বছরের আইপিএলে ২১৭ রান খরচ করেছেন উমরান (Umran Malik)। শোনা যাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের সাথে মনমালিন্যেও জড়িয়েছেন তিনি।
উমেশ যাদব-
তালিকার শেষ নাম উমেশ যাদব (Umesh yadav)। কলকাতা নাইট রাইডার্স পেসারের ২০২৩ মরসুমটা একদমই ভালো যায় নি। মাঝপথে চোট পেয়েছিলেন। তার আগেও বোলিং-এ চেনা ছন্দ দেখা যায় নি তাঁর। ২০২২ সালে কলকাতার হয়ে ১২ ম্যাচে মাত্র ৭.০৬ ইকোনমি রেটে নিয়েছিলেন ১৬ উইকেট কিন্তু এই বছর সেই পারফর্ম্যান্সের আশেপাশেও যেতে পারেন নি উমেশ (Umesh Yadav)। ৮ ম্যাচ খেলেছেন তিনি এই বছর। করেছেন ১১৪ ডেলিভারি, খরচ করেছেন ১৮৯ রান। ইকোনমি রেট ছুঁয়েছে ৯.৯৫। ৮ ম্যাচে মাত্র ১টি উইকেট পেয়েছেন উমেশ।
IPL 2023-এর ফ্লপ একাদশ-
পৃথ্বী শ, হ্যারি ব্রুক, রাহুল ত্রিপাঠী, দীনেশ কার্তিক, রিয়ান পরাগ, দীপক হুডা, জেসন হোল্ডার, শাহবাজ আহমেদ, ক্রিস জর্ডান, উমরান মালিক, উমেশ যাদব।
IPL 2023 | Australia Tour Of India 2023 | Cricket News Today | Fantasy Cricket | ICC T20 World Cup 2024 | ICC ODI World Cup 2023 | ICC Test Championship Final | IND vs AUS | WPL 2023 | Asia Cup 2023