IND vs BAN: বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি (IND vs BAN) ঢাকার শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় যেখানে বাংলাদেশ দল ভারতকে ৫ রানে পরাজিত করে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক এই ম্যাচে করা রেকর্ডগুলো।
এটা অবশ্যই উল্লেখ্য যে এই ম্যাচে (IND vs BAN), বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মেহেদী হাসান মিরাজের সেঞ্চুরি ইনিংসের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭১ রান করে এবং ভারতকে জয়ের জন্য ২৭২ রানের টার্গেট দেয়। জবাবে টিম ইন্ডিয়া ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৬ রান করে।
১. ভারত এখন ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের শেষ পাঁচটি ওয়ানডেতে চারটিতে হেরেছে।
২. ওডিআই ফর্ম্যাটে ভারতের বিপক্ষে সপ্তম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ ও মেহেদি সর্বোচ্চ ১৪৮ রানের জুটি গড়েছেন।
৩. রোহিত ২৭ বলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের হয়ে দ্বিতীয় দ্রুততম ফিফটি করেন। এই তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছেন যুবরাজ সিং যিনি ২০০৪ সালে ২২ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন।
৪. বিরাট কোহলি তার শেষ সাত ইনিংসে ১৮-এর সেরা স্কোর সহ ১০.৪২ এর গড়ে মাত্র ৭৩ রান করতে পেরেছেন।
৫. মেহেদি হাসান মিরাজ ৪১ ইনিংসে তার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি (১০০*) করেন। তার আগের সেরা স্কোর ৮১* এই বছরের শুরুতে চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে এসেছিল।
৬. শ্রেয়াস আইয়ার তার শেষ ১১ ওয়ানডে ইনিংসে ৭৪.১১ গড়ে একটি সেঞ্চুরি এবং ছয়টি হাফ সেঞ্চুরি সহ ৬৬৭ রান করেছেন।
৭. ঘরের মাঠে এখনও পর্যন্ত খেলা শেষ ১৮টি দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজের ১৫টিতেই জিতেছে বাংলাদেশ।
৮. মাহমুদউল্লাহ ১৫ ইনিংসে ভারতের বিপক্ষে তার সেরা ৭৭ রান করেন। ২০১০ সালে একই ভেন্যুতে (মিরপুর) তার আগের সেরা ৬৪*।
৯. শ্রেয়াস আইয়ার এখন ৩৪ ওডিআই ইনিংসের পর ভারতের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান (১৫৩৪) করেছেন। ১৪১৪ রান করার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বিরাট কোহলি।
১০. অক্ষর প্যাটেল ২৫ ইনিংসে তার দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি (৫৬) করেন। তিনি এই বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার ৬৪* রান খেলেছেন।
১১. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে রোহিত শর্মা ৫০০ ছক্কা পূর্ণ করেছেন। ক্রিস গেইলের (৫৫৩) পর দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে এই কীর্তি গড়েন তিনি।
১২. ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ তার টানা দ্বিতীয় ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে। তারা ২০১৫ সালে টিম ইন্ডিয়াকে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত করে।