২. ইউসুফ পাঠান

২০০৭ সালের টি টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে দেশের হয়ে অভিষেক ইউসুফ পাঠানের।পরবর্তী সময়ে তার ব্যাটিং এবং বোলিং , দুই বিভাগের দুরন্ত পারফরম্যান্স তাকে সুযোগ করে দেয় ২০১১ এর ক্রিকেট বিশ্বকাপের দলে।
যদিও ক্রিকেট বিশ্বকাপে তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি ইউসুফ।ছয় ম্যাচ খেলে তিনি করেছিলেন মাত্র ৭৪ রান, নিয়েছিলেন মাত্র একটি উইকেট।এরপর তার জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
দেশের হয়ে খেলেছেন ২২ টি টোয়েন্টি ম্যাচ। আছে ২৩৬ রান এবং ১৩ টি উইকেট।একদিবসীয় ক্রিকেটে ৮১০ রান করার পাশাপাশি নিয়েছেন ৩৩ টি উইকেট।
জাতীয় দলে নিয়মিত সুযোগ না পেলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক ভাবে প্রতিনিধিত্ব করেছেন ইউসুফ।যদিও এবছর আইপিএলের নিলামে অবিক্রিত থেকেছেন তিনি।
১. শ্রীসন্থ
একসময় ভারতীয় ক্রিকেট দলের বোলিং বিভাগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন শ্রীসন্থ।কিন্তু পরবর্তী সময়ে তার কৃত কর্ম তাকে ঠেলে দেয় অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ – এর দিকে।
২০০৫ সালে ভারতের হয়ে অভিষেক হয় শ্রীসন্থের। এরপর ক্রমশ দুরন্ত পারফরম্যান্স এর মধ্যে দিয়ে তিনি বোলিং বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে ওঠেন। আপামর ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের মনে ২০০৭ সালে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে শ্রীসন্থের নেওয়া মিসবাহ উল হকের ক্যাচ সুখ স্মৃতি হয়ে থাকবে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ দলে প্রথম পছন্দ ছিলেন না শ্রীসন্থ।কিন্তু পরবর্তী সময় দলের আরেক পেসার প্রবীণ কুমারের চোট তাকে জায়গা করে দেয়।বল হাতে তার পারফরম্যান্স ছিলো দল উপযোগী।যদিও এরপর শ্রীসন্থের ক্রিকেট কেরিয়ার কালিমালিপ্ত হয়।২০১৩ সালে আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে খেলাকালীন তিনি জড়িয়ে পড়েন ম্যাচ ফিক্সিং কান্ডে।এরপর ক্রমশ যবনিকাপাত হয় শ্রীসন্থের ক্রিকেট কেরিয়ার।