যুবরাজ সিংয়ের অবসরের ৬ মাস পর বয়ান দিলেন যুবরাজের মা, বললেন আগে খেলতে চেয়েছিলেন যুবি, কিন্তু...

টিম ইন্ডিয়াকে টি-২০ বিশ্বকাপ ২০০৭ আর বিশ্বকাপ ২০১১ জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা যুবরাজ সিং জুন ২০১৯ এ নিজের কেরিয়ারকে বিদায় জানিয়ে অবসরের ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। এখন যুবির মা শবনম সিং মিডিয়াকে ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে বলেছেন যে এটা থেকে কোনো খেলোয়াড়ই পার পেতে পারেন না।

অবসর থেকে পার পেতে পারেন না কোনো খেলোয়াড়

যুবরাজ সিংয়ের অবসরের ৬ মাস পর বয়ান দিলেন যুবরাজের মা, বললেন আগে খেলতে চেয়েছিলেন যুবি, কিন্তু... 1

যুবির মা শবনম সিং সোমবার রিপাব্লিক অফ ম্যাডাগাস্কারের কাউন্সিলর ইকোনমিকের সম্মান পাওয়ার পর আইএনএসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে,

“যুবরাজের মধ্যে পরিবর্তন আসা এক বা দেড় বছর আগেই শুরু হয়ে গিয়েছিল আর ও জানত যে ওকে এটা স্বীকার করে নিতেই হবে। কোনো খেলোয়াড়ই এটা থেকে পার পেতে পারে না। ওর অনেক কিছুই আছে যা ও নিজের চ্যারিটি ফাউন্ডেশন, অন্য খেলার সঙ্গে নিজেকে ব্যস্ত রাখত যেমন টেনিস, গলফ… এই কারণে ওর জন্য ক্রিকেট থেকে সুইচ করা ভীষণ সহজ ছিল কারণ ও এর জন্য প্রস্তুত ছিল”।

এখন খুশি যুবরাজ সিং

যুবরাজ সিংয়ের অবসরের ৬ মাস পর বয়ান দিলেন যুবরাজের মা, বললেন আগে খেলতে চেয়েছিলেন যুবি, কিন্তু... 2

অবসর নিয়ে যুবির মা শবনম সিং আগে বলেন,

“যুবরাজ সবসময়ই আরো বেশি খেলতে চাইত কিন্তু এখন ও অবসর নিয়ে ফেলেছে। এটা প্রত্যেক ক্রিকেটারের সঙ্গে হয়। এটা নতুন কিছু নয়। ও খেলতে চাইত কিন্তু তখন এমনটা ছিল না। কিন্তু ও ব্যাপারগুলোকে স্বীকার করেছে আর আগে এগিয়ে গেছে আর এখন ও ভীষণই খুশি”।

আপনাদের জানিয়ে দিই যে যুবরাজ অবসরের সময় বিসিসিআইয়ের কাছে বিদেশী লীগে খেলার জন্য এনওসির দাবী করেছিলেন। যুবরাজের যোগদানকে মাথায় রেখে বিসিসিআই তাকে বিদেশী লীগে খেলার অনুমতি দিয়ে দেয়। এরপর এখন যুবরাজকে বিদেশী লীগে খেলতে দেখা যায়।

শবনম সিং পেলেন দায়িত্ব

যুবরাজ সিংয়ের অবসরের ৬ মাস পর বয়ান দিলেন যুবরাজের মা, বললেন আগে খেলতে চেয়েছিলেন যুবি, কিন্তু... 3

তারকা অলরাউন্ডার যুবরাজ সিংয়ের মা শবনম সিংকে রিপাব্লিক অফ ম্যাডাগাস্কারের কাউন্সিলর ইকোনমিকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই অবসরে ম্যাডাগাস্কার সরকারের সচিব এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল রিচার্ড রামলোমনানা শবনম সিংকে নিযুক্তি পত্র দিয়েছেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *