নিউইয়র্কের একটি বারে প্রাক্তণ অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের ছবি ভাইরাল, প্রশ্ন উঠল ছবি ঘিরে

খারাপ সময় আর খারাপ কপাল অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের পিছু ছাড়ছে না কিছুতেই। চমকে দেওয়া বল ট্যাম্পারিংয়ের ঘটনার চারমাস পরেও তাকে যথেষ্টই চিন্তায় দেখা যাচ্ছে। পাপারাৎজ্জি, যারা লাগাতার ধ্যান আকর্ষণ করে প্রায় সকলের উপরেই নজর রাখেন, সম্প্রতি তারা নিউইয়র্কের একটি বারে স্টিম স্মিথের বিয়ার খাওয়ার ছবি ক্লিক করেন। যদিও এটা সাংবাদিকতার একটি নেগেটিভ দিকও বলা যেতে পারে। যেমনটা আমরা সকলেই জানি যে বল ট্যাম্পারিং কান্ডের পর স্টিম স্মিথ যথেষ্ট চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছিলেন, আর ফলাফল স্বরূপ অধিনায়কত্বের পাশপাশি তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকেও নির্বাসিত হতে হয়।
নিউইয়র্কের একটি বারে প্রাক্তণ অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের ছবি ভাইরাল, প্রশ্ন উঠল ছবি ঘিরে 1
এই ঘটনার পর থেকেই বারবার শিরোনামে এসেছেন স্মিথ এবং এবার বিয়ার খেতে দেখা যাওয়ার পর আরও একবার তিনি খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন। অন্যদিকে নিউইয়র্কের মিডিয়া হাউস এই ঘটনার নিন্দা করে জানিয়েছে যে এটা ভীষণই খারাপ একটা কাজ এবং এটা সাংবাদিকতার একটি খারাপ উদাহরণ।তাদের বক্তব্য যে স্টিভ স্মিথ যিনি এই মুহুর্তে ভীষণই দুঃখ জনক একটা পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছেন তা সত্ত্বেও বড় বড় নিউজ চ্যানেলে এই খবর বারবার চালানো হচ্ছে। নিউজ কর্পের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ ইংল্যান্ডে এদের লজ্জিত করা হচ্ছে, এবং একজন খেলোয়াড় যিনি অস্ট্রেলিয়া দলকে বাঁচাতে সক্ষম তাকে নিউইয়র্কের একটি বিয়ার বারে বসে বিয়ার খাচ্ছেন”।
নিউইয়র্কের একটি বারে প্রাক্তণ অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের ছবি ভাইরাল, প্রশ্ন উঠল ছবি ঘিরে 2
সব মিলিয়ে এই তারকা ক্রিকেটারের এই ছবিটি নেট জগতে ভীষণভাবে ভাইরাল হয়ে চলেছে। এবং বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যমে এই খবর বেশি করে দেখানো হচ্ছে। অন্যদিকে বেশি কিছু সংবাদমাধ্যমের মতে স্টিম স্মিথ বেশ কিছুদিন আগেই নিউইয়র্কে এসেছিলেন কারণ তিনি নিজের জন্য একটি নতুন বাড়ি খুঁজছেন। তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্ট ভিলেজ নেবারহুডে একটি বাড়ি খুঁজে চলেছেন। যেখানে আরও অনেক সেলিব্রিটিই থাকেন। সেই সঙ্গে স্মিথ অপেক্ষা করে চলেছেন কবে তিনি ফের অস্ট্রেলীয় জাতীয় দলে ফিরে আসবেন।
নিউইয়র্কের একটি বারে প্রাক্তণ অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের ছবি ভাইরাল, প্রশ্ন উঠল ছবি ঘিরে 3

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *