পাকিস্তানের এই তারকা ভারতকে দিলেন হুমকি, আমাদের কাছে পরমানু বোমা আছে, ভারতকে ধ্বংস করে দেব

ভারতে কাশ্মীর থেকে আর্টিকেল ৩৭০ সরিয়ে দেওয়ার পর থেকেই পাকিস্তানে হইচই পড়ে গিয়েছে। এরপর পাকিস্তানের বড়ো বড়ো তারকা প্লেয়ারদের উস্কানিমূলক বয়ান দিতে দেখা যাচ্ছে। সরফরাজ আহমেদ, শোয়েব আকতার, শাহিদ আফ্রিদির পর এখন পাকিস্তানের প্রাক্তন তারকা খেলোয়াড় জাভেদ মিয়াঁদাদও হুমকি দিয়ে বলেছেন যে আমাদের কাছে পরমাণু বোমা রয়েছে তো তা দিয়ে আমরা যে কাউকে উড়িয়ে দিতে পারি।

জাভেদ মিয়াঁদাদ ভারতকে উড়িয়ে দেওয়ার দিলেন হুমকি

কাশ্মীরের বিষয়টি ভারতে ঠান্ডা হয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে কিন্তু পাকিস্তানে এখনো মানুষকে রাগে অন্ধ হয়ে বয়ানবাজি করতে দেখা যাচ্ছে। এই তালিকায় পাকিস্তানের তারকা খেলোয়াড় জাভেদ মিয়াঁদাদকেও শেয়ালের মত হুমকি দিতে দেখা যাচ্ছে।

একটি ভিডিয়ো যা ভাইরাল হচ্ছে যেখানে জাভেদ মিয়াঁদদকে নিজের দেশের মানুষকে পরামর্শ দিচ্ছেন যে প্রত্যেক মানুষের নিজের কাছে বন্দুক রাখা উচিৎ আর নিজের রক্ষা করার জন্য তাদের এটার ব্যবহার করতে ভুল হওয়া উচিৎ নয়। প্রত্যেক পাকিস্তানীর হামলা করার প্রস্তুত থাকা উচিৎ। যখন তাকে প্রশ্ন করা হয় যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি কি বার্তা দিতে চান তো এটা নিয়ে এই প্রাক্তন ক্রিকেটার আগে বলেন যে ‘মোদি সাহেব তো জানেন, আগেও আমি বলেছিলাম যে ওরা ভীতু মানুষ, এখনো পর্যন্ত ওরা কি করেছে? আমরা পরমাণু শক্তি এমনিই রাখিনি, আমরা চালানোর জন্য রেখেছি। আমরা সুযোগ চাই আর আমরা ওদের সাফ করে দেব”।

পাকিস্তানের খেলোয়াড়রা আগেও দিয়েছেন উস্কানিমূলক বয়ান

পাকিস্তানের এই তারকা ভারতকে দিলেন হুমকি, আমাদের কাছে পরমানু বোমা আছে, ভারতকে ধ্বংস করে দেব 1

মিয়াঁদাদই প্রথম নন যিনি এমন বয়ান দিলেন। এ আগেই পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার শাহিদ আফ্রিদিও এর আগে মাঠে নেমেছেন আর তিনি ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তকে কাশ্মীরের উপর বড় অত্যাচার বলেছেন। সেই সঙ্গে তিনি ইউনাইটেড নেশনকেও ভারতকে এই বিষয়ে কিছু না বলার জন্য নিশানা বানিয়েছিলেন। এখন মানুষ এটা নিয়ে শাহিদ আফ্রদিকেই নিশানা বানিয়েছে। শোয়েব আকতার ঈদের দিন ঈদের শুভকামনা জানাতে গিয়ে কাশ্মীরের বিষয়টিকে আরো একবার উস্কে দিয়েছিলেন। শোয়েব টুইট করে লিখেছিলেন, “আমরা আপনাদের সঙ্গে রয়েছি। ঈদ মুবারক”।
আপনাদের জানিয়ে দিই যে ৫ আগস্ট সোমবার মোদি সরকার এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিতে কাশ্মীর থেকে আর্টিকেল ৩৭০ সরিয়ে দিয়েছিল। যার পর থেকেই পাকিস্তানের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে আর তারা কাশ্মীরি মুসলমানদের উস্কানোর চেষ্টা করছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *