সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু মানুষের দারুণ ক্রেজ থাকে। বেশকিছু মানুশের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি বিশেষ প্রেম থাকে, এবং সারাদিন তাতেই সময় কাটান। এইভাবে যখন ক্রিকেটারদের কথা বলা হয় তো টিকটক ক্রিকেটারদের জন্য নিজেদের টাইম পাস করার আর সমর্থকদের খুশি করার এমন মাধ্যম হয়ে উঠেছে, যা থেকে ক্রিকেটাররা নিজেদের দূরে রাখতে পারেন না।
টিকটকে ওয়ার্নার আর চহেল থেকেছেন সবচেয়ে বেশি অ্যাক্টিভ
এইভাবে বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি টিকটকে সক্রিয় থাকা খেলোয়াড়দের কথা বলে এই লড়াই সবচেয়ে বেশি থেকেছে দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে। একদিকে অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার আর অন্যদিকে রয়েছেন ভারতের যজুবেন্দ্র চহেল। এই দুই খেলোয়াড়কে টিকটকের তারকা হিসেবে দেখা যায়। এরা দুজন গত কিছু বছরে টিকটকে নিজের বেশি উপস্থিতি দেখিয়েছেন আর এই সোশ্যাল মিদিয়া অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট বেশি সক্রিয় থেকেছেন।
ডেভিড ওয়ার্নার নিজেকে বললেন দশকের সেরা ক্রিকেটার
যজুবেন্দ্র চহেলকে এক নম্বর টিক টক স্টার ক্রিকেটার মনে করা ব্যক্তির অভাব নেই, না তো ডেভিড ওয়ার্নার টিকটকে কম জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। এই অবস্থায় এই দুজনের মধ্যে থেকে একজনকে টিকটক তারকা ক্রিকেটার বাছা যথেষ্ট মুশকিল কাজ। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নার তো নিজেকেই এই দশকের সবচেয়ে ভালো টিকটক স্টার ঘোষণা করে দিয়েছেন। তবে তিনি মেনে নিয়েছেন যে তিনি যজুবেন্দ্র চহেলের কাছ থেকে যথেষ্ট কড়া টক্কর পেয়েছেন, কিন্তু তিনি টিকটকে এই দশকের তারকা।
ওয়ার্নার এরপর মেনে নিয়েছেন চহেলের সঙ্গে হতে পারতেন সংযুক্তভাবে বিজয়ী
ডেভিড ওয়ার্নার সম্প্রতিই আইসিসি দ্বারা নির্বাচিত দশকের সবচেয়ে ভালো দলগুলির ছবিকে এডিট করে নিজের ছবি সেই ফ্রেমে লাগিয়েছেন আর এই দশকের সবচেয়ে বড়ো টিকটকার বলে মেনে নিয়েছেন। এর সঙ্গেই তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন যে চহেল এই পুরষ্কারের জন্য আরও একজন দাবীদার হতে পারতেন। ডেভিড ওয়ার্নার লিখেছেন যে, “সকলে সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ, যজুবেন্দ্র চহেল আমার মনে হয় যে আমরা সংযুক্ত বিজেতা হব”।
এই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে চহেল অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান ডেভিড ওয়ার্নারকে লেখেন যে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান তাদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো ছিলেন। তো ওয়ার্নারও এর জবাব দেন আর লেখেন, “স্যার, আমাদের আগামিবার সংযুক্তভাবে এটা করা উচিত আর আমরা সকলের জন্য ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করব”।