ভুবনেশ্বরের বড়ো খোলসা, বিরাট কোহলি দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি করে এর প্রতি করেছিলেন আক্রামণাত্মক ঈশারা

ভারত বনাম ওয়েস্টইন্ডিজের ওয়ানডে সিরিজে দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতীয় দল নিজেদের প্রথম জয় হাসিল করে ফেলেছে। এর আগে প্রথম ম্যাচ বৃষ্টির কারণে রদ হয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে অধিনায়ক বরাট কোহলি ওয়ানডে কেরিয়ায়রের ৪২তম সেঞ্চুরি করেন। দ্বিতীয় ম্যাচে এমন বেশ কয়েকবার দেখা গিয়েছে কোহলিকে আক্রামণাত্মক মেজাজে খুশি প্রকাশ করতে।

ভারত বনাম ওয়েস্টইন্ডিজের দ্বিতীয় এই সময় দেখা গিয়েছিল বিরাটের আক্রমণাত্মকতা

ভুবনেশ্বরের বড়ো খোলসা, বিরাট কোহলি দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি করে এর প্রতি করেছিলেন আক্রামণাত্মক ঈশারা 1

কোহলি প্রায় ৫ মাস পরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরি করলেন। এর মধ্যে তিনি ১১টি ইনিংসে খেলেছেন, কিন্তু একটিও সেঞ্চুরি করতে পারেননি। গতকাল বিরাট কোহলি ওয়েস্টইন্ডিজের বিরুদ্ধে নিজের ওয়ানডে কেরিয়ারের ৪২তম সেঞ্চুরি করেন। এই ইনিংসে বিরাট ১০টি চার এবং একটি ছক্কা মারেন। যেমনই তিনি ১০০ রানের গন্ডি পার করেন তো শূন্যে লাফিয়ে ওঠেন আর তারপর নিজের জার্সির নাম্বারের দিকে ঈশারা করেন। যদিও তিনি নিজের কেরিয়ারের শুরু দিকে এমন আক্রামণাত্মক মেজাজেই খুশি পালন করতেন এবং তার জন্যই পরিচিত ছিলেন, কিন্তু সাম্প্রতিককালে তাকে এমনটা করতে দেখা যায়নি।

একে চুপ থাকার করেছিলেন ঈশারা

ভুবনেশ্বরের বড়ো খোলসা, বিরাট কোহলি দ্বিতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি করে এর প্রতি করেছিলেন আক্রামণাত্মক ঈশারা 2

দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে বিরাট কোহলি বেশ কয়েকবার কিছু আলদা ধরণে ঈশারা করেন যা বোঝা সামান্য মুশকিল ছিল। এক সময় যখন বিরাট কুলদীপ যাদবের বলে শিমরন হেটমেয়ারের ক্যাচ ধরে তো তিনি নিজের মুখে আঙুল রেখে চুপ থাকারও ঈশারা করেছিলেন। এবারও ঈশারা সকলেরই বোঝার বাইরে ছিল, কিন্তু এর জন্য অনুমান করা শুরু হতে থাকে, যেখানে বলা হয় যে তিনি নিজের সমালোচকদের চুপ থাকার ঈশারা করেছিলেন। অন্যদিকে কিছু মানুষের ধারণা যে বিরাট এই ঈশারা রোহিত শর্মার কাছ থেকে পাওয়া চ্যালেঞ্জকে চুপ থাকার জন্য করেছিলেন। কিন্তু ভুবনেশ্বর কুমার জানিয়েছেন যে,

“বিরাটের আবেগ দেখে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ওর এই সেঞ্চুরির কতটা প্রয়োজন ছিল। এই কারণে নয় যে ও ফর্মে ছিল না, বরং ও ৭০ আর ৮০ রান করে আউট হয়ে যাচ্ছিল। ও সবসময়ই বড়ো স্কোর করার জন্য পরিচিত”।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *